এ পদ্ধতিতে কণ্ঠস্বরকে ডেটায় রূপান্তর করে কম্পিউটারে ডেটাবেজে সংরক্ষণ করা হয়। পরবর্তীতে ভয়েস ইনপুট নিয়ে আগের সংরক্ষিত ভয়েসের সাথে মিলিয়ে দেখে শনাক্তকরণ করা হয়।
voice recognition মানে কি?
voice recognition মানে হল কন্ঠস্বর যাচাইকরণ।
ভয়েস রিকগনিশন কাকে বলে?
মুখে বলা শব্দকে কোন কম্পিউটার প্রোগ্রামে ইনপুট হিসেবে গ্রহণের প্রক্রিয়াই হল ভয়েস রিকগনিশন। আর তাই ভার্চুয়াল রিলেলিটির জন্য এই প্রক্রিয়া অতি গুরুত্বপূর্ণ।কারণ হল এটি অতি সুন্দর প্রাকৃতিক ও স্বজ্ঞাত উপায়ে সিমুলেশনকে নিয়ন্ত্রণ করার সুবিধা দিয়ে থাকে। আর যে ইলেকট্রনিক যন্ত্র মানুষের কন্ঠস্বরকে সরাসরি রূপান্তর করে কম্পিউটারে এন্ট্রি করার উপযোগী করে তোলে তাকে ভয়েস রিকগনিশন বলে।
ভয়েস রিকগনিশন কিভাবে কাজ করে?
ভয়েস রিকগনিশন পদ্ধতিতে প্রথমে সকল ব্যবহারকারীর কণ্ঠস্বরকে মাইক্রোফোনের মাধ্যমে ধারণপূর্বক কম্পিউটার প্রোগ্রামের সাহায্যে কোন ইলেকট্রনিক সিগনালে রুপান্তর করে ডেটাবেজে সংরক্ষণ করা হয়।
পরবর্তীতে ভয়েস রেকর্ডারের সাহায্যে ব্যবহারকারীর কণ্ঠস্বর রেকর্ড করা হয় এবং পূর্বের ধারণা করা কণ্ঠস্বরের সাথে তুলনা করে শনাক্তকরণের কাজ সম্পন্ন করা হয়।
ভয়েস রিকগনিশন পদ্ধতি কম খরচে বাস্তবায়ন করা যায়। সামাজিকভাবে এ পদ্ধতির গ্রহণযোগ্যতা বেশি। তবে সর্দি কাশি হলে এ পদ্ধতির শনাক্তকরণে বিঘ্নতা সৃষ্টি হয়।
ভয়েস রিকগনিশন সফটওয়্যার?
- Dragon Professional
- Dragon Anywhere
- Google Now
- Microsoft Bing Speech API
- Cortana
- Voice Finger
- Google Cloud Speech API
- Google Docs Voice Typing
- Siri
- Amazon Lex
ভয়েস রিকগনিশন এর সুবিধা?
- উচ্চমানের সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা।
- সস্তা প্রযুক্তি।
- মাত্র ৫ মিনিটে রিকগনিশন সম্ভব।
ভয়েস রিকগনিশন এর অসুবিধা?
- অ্যাকিউরিসি এর পরিমাণ নিম্ন।
- অসুস্থতার জন্য গলা বসে গেলে এটি ঠিকমতো কাজ করে না।
- অনেক সময় ভয়ের নকল করা সম্ভব।