|
টিম ওয়ার্ক
|
একজন কল্যাণ কর্মকর্তার ১৪টি কাজ?
- শ্রমিকদের বিভিন্ন কমিটি ও যৌথ উৎপাদন কমিটি, সমবায় সমিতি এবং ওয়েলফেয়ার কমিটি গঠনকে উৎসাহিত করা এবং তাদের কাজকর্ম তদারক করা।
- স্ববেতন ছুটি মঞ্জুরের ব্যাপারে শ্রমিককে সহযোগিতা করা ও যেকোন ছুটি এবং অন্যান্য নিয়ম কানুনের ব্যাপারে শ্রমিকগণকে অবহিত করা।
- শ্রমিক ও মালিকের সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য পদক্ষপে গ্রহণ করা।
- গৃহ সংস্থান, খাদ্য, সমবায় সমিতিতে ন্যায্য মূল্যের যেকোন প্রতিষ্ঠানে সামাজিক এবং বিনোদনমূলক সুযোগ ও সুবিধা, স্বাস্থ্য রক্ষা ব্যবস্থা, ছেলে মেয়েদের লেখাপড়ার সুযোগ ইত্যাদি শ্রম কল্যাণমূলক বিষয়ের উপর লক্ষ্য রাখা।
- প্রতিষ্ঠানে আইনের বিধানবলি বাস্তবায়নে ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ এবং শ্রমিকগণকে প্রয়োজনীয় সহায়তা ও পরামর্শ প্রদান করা।
- শ্রমিকদের কাজের ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন এবং তাদের কল্যাণের বিষয়ে সচেষ্ট থাকা ও সুপারিশ করা।
- নবাগত শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ দান, শ্রমিকদের শিক্ষার মান উন্নয়ন এবং কারিগরি ইনস্টিটিউটে তাদের প্রশিক্ষণে যোগদানের উৎসাহ এবং মনোনয়ন প্রদানে কর্তৃপক্ষকে পরামর্শ প্রদান করা।
- শ্রমিকদের অধিকতর চিকিৎসা সুবিধার জন্য কারখানা কিংবা প্রতিষ্ঠানের মেডিকেল অফিসারের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করা।
- মজুরি এবং চাকরির শর্তের বিষয়গুলো সম্পর্কে মালিকপক্ষ এবং শ্রমিকদের প্রতিনিধির সাথে আলোচনা করা।
- শ্রমিকদের একক বা সমষ্টিগত কোন অনুযোগ থাকিলে, সেইগুলো ত্বরিৎ নিষ্পত্তির জন্য কর্তৃপক্ষের গোচরীভূত করা।
- কারখানা বা প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ ও শ্রমিকদের মধ্যে সহযোগিতামূলক সম্পর্ক রক্ষার জন্য সংযোগ স্থাপন এবং আলোচনা অনুষ্ঠান।
- মালিক এবং শ্রমিকদের মধ্যে মত পার্থক্য দেখা দিলে সে বিষয়ে আপোস মীমাংসার জন্য দ্রুত উদ্যোগ গ্রহণ করা।
- বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা যথাঃ ক্যান্টিন, বিশ্রামাগার, শিশুকেন্দ্র, পর্যাপ্ত শৌচাগারের ব্যবস্থা, পানীয় ও জল ইত্যাদির প্রতি লক্ষ্য রাখা।
- শ্রমিকদের বক্তব্য অনুধাবন করা ও পারস্পরিক মতো পার্থক্য দূর করার জন্য মালিক এবং শ্রমিকদেরকে সহায়তা করা।